আপনি যদি ১৫ তারিখ বা মে মাসের ১৫তারিখ ডিয়ার লটারি নাইটের টিকিট ডিয়ার লটারি রাত আটটার টিকিট কেটে থাকেন বা এই খেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন তাহলে তার রেজাল্ট বা ফলাফল আপনারা এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যথা সময়ে প্রকাশিত হওয়ার পর আপনার ডিয়ার ডিয়ার লটারি টিকিট নাম্বারের সাথে ডিয়ার লটারি রেজাল্ট এর নাম্বারে মিলিয়ে দেখে নিতে পারবেন।
বর্তমানে ডিয়ার লটারি পশ্চিমবঙ্গের দিন দিন খুবই আরো বেশি পরিমাণ জনপ্রিত অর্জন করছে। তাই বহু সাধারণ মানুষরা লটারি টিকিট খেলার মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে পরীক্ষা করার উদ্দেশ্য নিয়ে তারা দিনের পর দিনেই দেয়ালের টিকিট কেটে থাকেন এবং তারা টিকিট কাটার ফলে তাদের আর্থিকভাবে যে দুর্ভোগ বা অবনতির পথে এগিয়ে যাচ্ছে সেটা তারা কোনভাবেই বুঝতে পারছে না।
এই ডিয়ার লটারি টিকিট খেলার পিছনে আরও একটি বড় কারণ হলো পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দেয়া সমর্থন এই ডিয়ার লটারি কোম্পানিকে। অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ডিয়ার লটারি টিকিট কোম্পানি থেকে বহু পরিমাণ রহস্য আদায় করে থাকেন। অর্থাৎ যেসব ব্যক্তিরা এই দেয়ালে টিকিট কাটার মাধ্যমে এক কোটি টাকা পুরস্কার মানি জিতেছে থাকেন সেই জিতে থাকা পুরস্কার মানি থেকে প্রায় ২৫ শতাংশ ট্যাক্স বাবদ এই এক কোটি টাকার মধ্য থেকে কেটে নেওয়া হয় এবং বাকি টাকা বিজয়ের হাতে অর্থাৎ যিনি এক কোটি টাকার জিতেছেন তার হাতে তুলে দেয়া হয় সেই জন্য প্রতিদিন তিনটি সময়ের মধ্যে তিন জন এই ডিয়ার লটারি টিকেট খেলার বিজয়ী ঘোষ করা হয় এবং বিজয়পক্ষের পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা যদি হয়ে থাকেন তাহলে সেই পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই ডিয়া লটারি টিকিট কোম্পানীর বিজিতার কাছ থেকে ভালো টাকার ট্যাক্স কেটে নেয়া হয়। সরকারপক্ষ এই দেয়ালটাই কোম্পানিকে আরো বেশি করে প্রমোশন করে থাকে এবং প্রমোশনের কারণে দিনের পর দিন এই ডিয়ার টিকিট আরো বেশি দিন দিন মানুষের মধ্যে ছেড়ে যাচ্ছে। এছাড়াও পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী অভিনেতা এই ডিয়ার টিকিট কাটার ক্ষেত্রে এডস মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে যে এক কোটি টাকা জিততে পারেনি টিকিট কাটার ফলে এবং মাত্র ৬ টাকায় আপনাকে এই টিকিট খেলায় অংশগ্রহণ করতে হবে। সাধারণ মানুষের কাছে এই অ্যাডসের মাধ্যমে বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে।